The invention of the printing press by Johannes Gutenberg is arguably one of the greatest ever made. It’s no exaggeration to say it revolutionized the world we live in. The first press marked a clear shift away from handwritten books to printed ones, but the changes the press initiated are far greater than this.

Print Kolkata is one of the best printing companies in Kolkata. The company has state of an art computer setup that has brought together the spirit of ancient Indian traditions with the world of the latest printing technology, which has created a unique capacity to serve and meet the highest printing standards. The company fulfills every individual requirement and demand with the help of the latest equipment like large format printers, scanners, and digital printers, which can print on various mediums like paper, vinyl, flex, ceramic, and wood.

View Print Kolkata on Google Map: https://www.google.com/maps?cid=8708830448111553106&hl=en-GB&_ga=2.234294360.79426361.1638876516-1673893081.1636101513

The post Print Kolkata: Best Printing Press in Kolkata appeared first on Print Kolkata.

The post Why Print Kolkata became the best Printing Press in Kolkata? appeared first on Print Kolkata.

You will agree that it is necessary that you provide your customers with good finishing of the books. This will enable your customers to have a positive response. Here is a guide that will help you to find out the best printing press in Kolkata.

1. Check Company’s Reputation: Good reputation is necessary for every business. Before making any sort of purchase, a customer will first check for the company’s reputation. Thus, before approaching any printing company you have to research their company background. This will help you to get some idea about the reputation of the printing company. You can also get to know about their reputation from recommendations and reviews from their existing customers.
2. Check The Premises: Having a good working area is vital for every business in order to deliver quality work. After making a list of the printing companies that you would like to work with, visit the companies individually and look at their working conditions. Moreover, check on the facilities that they are getting while printing. A good working premise yields good quality work.
3. Check Their Work Quality: Now quality is the main reason that will make the particular printing company the best. Before getting into the final deal make sure that the particular printing company will be able to deliver you high-quality work. In order to make sure of this, do not hesitate to ask for their work samples.
4. Check Customer Service Quality: If you are paying money for the printing work then definitely check the quality of their customer service. They must handle all your projects professionally. Also, they must respond to the customers timely. Having strong customer management skills will make it the best printing press in Kolkata.

The above-mentioned points are the most important checklists for finding the best printing press in Kolkata. One of the biggest printing companies in Kolkata, Print Kolkata has all the required skills that you will need. Being one of the best printing presses in Kolkata, Print Kolkata has the best working premises. This enables them to provide high-quality prints. Also, Print Kolkata provides quality facilities at work that help them to serve their clients better. Furthermore, their workers have the best client management capabilities and deliver all works within the given time. Thus, there is no doubt that Print Kolkata has become the best printing press in Kolkata.

The post Things to Consider When Choosing a Printing Company appeared first on Print Kolkata.

Rubber stamps are an important item for any business. It is used for any document authentication. These types of stamps are Rubber Stamps, Polymer Stamps, Self Ink Stamps, Pre Ink, Dated Stamps, Proprietor Stamps, Partner Stamps, Direct Stamps. You can get all the help of this stamp making business from us.

The post Rubber Stamp Making Business appeared first on Print Kolkata.

এখন আপনার এই অল্প পুঁজিতে আপনি কী ধরনের ব্যবসা শুরু করতে পারবেন তার জন্য রইলো কিছু টিপস–

শিক্ষামূলক ভিডিও তৈরি করুন: ভিডিও কন্টেন্ট সত্যিই মূল্যবান এবং আপনি যে কোনও বিষয়ের উপর শিক্ষামূলক ভিডিও ইউটিউবে আপলোড করতে পারেন। বর্তমানে অনেকেই এই ধরনের ব্যবসা করছে।

প্যাকেজিংয়ের ব্যবসা: গ্রাম বা শহর সব জায়গার শাড়ি, জুতো, মিষ্টি, খাবার প্রভৃতির দোকানে প্যাকেট দরকার হয়। ভালো প্যাকেজিং ছাড়া ব্যবসা-বাণিজ্যের উন্নতি সম্ভব হয় না। উন্নতমানের প্যাকেজিং বাক্স তৈরি করে দেশীয় চাহিদা মিটিয়ে বিদেশেও রপ্তানি করা যেতে পারে। বিভিন্ন ধরনের পণ্যসামগ্রী বাজারজাত এবং আকর্ষণীয়ভাবে উপস্থাপন করার জন্য বিভিন্ন ধরনের প্যাকেট ব্যবহৃত হয়। যেমন– শাড়ির বাক্স, জুতোর বাক্স, মিষ্টির বাক্স, বিরিয়ানীর বাক্স ইত্যাদি। মোটা, শক্ত কাগজ দিয়ে এসব প্যাকেট তৈরি করাকে প্যাকেজিং বলা হয়।

স্ক্রিন প্রিন্টের ব্যবসা: ব্লক প্রিন্ট, বাটিক, টাই-ডাই ইত্যাদির পাশাপাশি বর্তমানে কাপড় ছাপার অন্যতম জনপ্রিয় মাধ্যম হচ্ছে স্ক্রিন প্রিন্ট। স্ক্রিন প্রিন্টের সবচেয়ে বড় সুবিধা হল শুধু কাপড়ই নয়, কাগজেও ছাপা বা প্রিন্ট করা যায়। স্ক্রিন প্রিন্ট এক ধরনের ছাপার পদ্ধতি। স্ক্রিন প্রিন্ট অনেকদিন আগে থেকেই ছাপার কাজে ব্যবহৃত হয়ে আসছে। তবে বর্তমানে এটি খুবই জনপ্রিয়।

ক্যারি ব্যাগ এর ব্যবসা : গ্ৰাম বা শহর সব জায়গাতে এই ব্যবসা চলবে। ছোট বড়ো সব দোকানে ক্যারি ব্যাগ এর ব্যবহার করে। আপনি ও যদি এই সেই ব্যাগ সাপ্লাই দিতে পারেন আপনি ও একটা কম পুঁজিতে লাভজনক ব্যবসা গড়ে তুলতে পারেন। আর যদি প্রিন্টিং করে দিতে পারেন তাহলে তো আরো বেশি মার্কেট ধরতে পারবেন। এবং খুব সহজেই এই প্রিন্টিং শিখতেও পারবেন।

টেলারিং বা দর্জির কাজ: আধুনিক যুগের সাথে তাল মিলিয়ে চলার জন্য নারী-পুরুষ উভয়েই বিভিন্ন ডিজাইনের কাপড় পরার প্রতি আগ্রহী। তাই পোশাক কেনার পাশাপাশি তারা দর্জির কাছ থেকে নিজের ইচ্ছা অনুযায়ী মাপ ও ডিজাইন দিয়ে বিভিন্ন পোশাক তৈরি করে নেয়। এ কারণে কাপড় সেলাই বা দর্জির চাহিদা সব সময়ই থাকে। কাপড় সেলাই শুরুর আগে দক্ষতা অর্জন করা অবশ্যই প্রয়োজন। তাই কাপড় কাটা ও সেলাইয়ে দক্ষতা অর্জনের জন্য প্রশিক্ষণ নিতে হবে।

সোশ্যাল মিডিয়ায় সক্রিয় থাকা: একটি ব্যবসা পরিচালনা করতে হলে আপনাকে নিয়মিত মানুষের সাথে কথা বলা অর্থাত্ যোগাযোগের যে ব্যাপার থাকে এজন্য আপনাকে নিয়মিত সামাজিক যোগাযোগ সাইটগুলোতে অ্যাক্টিভ থাকতে হবে। যেমন আপনি কোনও পণ্যের অফার করলেন বা আপনার কোনও পণ্যের জন্য মার্কেটিং করলেন এখন কোনও ক্লায়েন্ট আপনাকে সার্ভিস-এর জন্য বা পণ্য কেনার জন্য খুঁজল আর আপনাকে পেল না। তখন সে আপনার রিপ্লাইয়ের জন্য অপেক্ষা করবে না। সেক্ষেত্রে আপনার ব্যবসা ছড়াবে না। এবং ব্যবসাতে সফল হতে পারবেন না। এ জন্য নিয়মিত যোগাযোগ রক্ষা করুন।

ছবি বাঁধাইয়ের ব্যবসা: ছবি বাঁধিয়ে রাখার মূল উদ্দেশ্য হল দৃষ্টি আকর্ষণ, গৃহসজ্জা ও দীর্ঘদিন সংরক্ষণ। ছবি বাঁধানো এখন একটি শিল্পের অন্তর্ভুক্ত হয়ে গেছে। সারাদেশে অনেক মানুষ এই পেশার সাথে যুক্ত আছে। মানুষ দিন দিন তার গৃহসজ্জার প্রতি সচেতন হয়ে উঠছে। ফলে এর অংশ হিসাবে বাড়ছে ছবি বাঁধাইয়ের কাজ। বিভিন্ন ডিজাইন ও রঙের ফ্রেমে এখন ছবি বাঁধাই করা হচ্ছে।

ওয়েবসাইট তৈরির ব্যবসা: বর্তমানে গ্রাম, মফস্সল ও বড় শহরগুলোর আশপাশে অনেক সরকারি ও বেসরকারি কলেজ রয়েছে। প্রতিষ্ঠিত হচ্ছে আরও নতুন বেসরকারি কলেজ যাদের নিজস্ব কোনও ওয়েবসাইট নেই। যাঁরা এই কাজে দক্ষ তারা ওয়েবসাইট তৈরির কাজে নেমে পড়তে পারেন। কলেজ কর্তৃপক্ষও নিশ্চয় এটা সাদরে গ্রহণ করবেন।

স্টেশনারি দোকান: বইপত্র, খাতা-কলমের চাহিদা দ্রুত বৃদ্ধি পাচ্ছে। দেশের উন্নতির সাথে সাথে বাড়ছে অফিস আদালত, ব্যবসা-বাণিজ্য এবং এর সংশ্লিষ্ট দপ্তরগুলোও। এসব প্রতিষ্ঠানে রেজিস্টার খাতা, পেনসিল, কলম, ফাইল ইত্যাদির প্রয়োজন হয়। স্টেশনারিতে এই সব প্রয়োজনীয় খাতা, কলম, পেনসিল, স্কেল ইত্যাদি পাওয়া যায়। এসব উপকরণের চাহিদা সব সময়ই থাকে।

আমাদের সবচেয়ে বড় সমস্যা আমরা গ্রাহক সেবার ক্ষেত্রে অনেকটাই পিছিয়ে। আমরা গ্রাহকদেরকে তাদের চাহিদা মতো সাপোর্ট দিতে পারি না। আপনার ব্যবসা বৃদ্ধি করার সবচেয়ে সহজ উপায় হল আপনি যা করেন তাতে সবচেয়ে ভালো দিকগুলো বের করা। এবং আপনার কাজের উপর শতভাগ আত্মবিশ্বাস থাকা। আগামী বছরের জন্য উন্নত গ্রাহক সেবা লক্ষ্য নির্ধারণ করুন এবং দেখুন আপনার লক্ষ্যে কী কী সমস্যা থাকতে পারে এবং সেগুলো পর‌্যালোচনা করে তার থেকে উত্তরণের উপায় বের করুন।

যখন আপনি স্মল বিজনেস মার্কেটিংয়ে আসবেন তখন গুগল ম্যাপের লোকাল লিস্টে আপনার কোম্পানির নাম ওঠানোর অনেকগুলো কারণ আছে। গ্রাহক আপনার কোম্পানির স্থাপিত হওয়াটা দেখতে পারে এবং এটি গুগল র‌্যাঙ্কিং-এও ভালো অবস্থানে আসতে সাহায্য করবে। চূড়ান্তভাবে গ্রাহক কোম্পানির রিভিউ দেখতে পারে এবং সে তার মতামত প্রকাশ করতে পারবে আর এটি আপনাকে আপনার গ্রাহককে বুঝতে সাহায্য করবে।

আপনি ক্ষুদ্র ব্যবসা নিয়ে শুরু করলেন এখন আপনার ব্যবসার সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ কোনও ব্যবসা যদি আপনার পাশের কোনও ব্যক্তি করে তাহলে আপনি তাদের সাথে অংশীদারের ভিত্তিতে কাজ করতে পারেন। তাহলে আপনার কোনও ক্লায়েন্ট হাতছাড়া হবে না। আপনি আপনার ব্যবসার যদি একজন নিয়মিত ক্লায়েন্ট খুঁজে পান তাহলে আপনার ব্যবসা দ্রুত এগিয়ে যাবে।

আপনাকে ব্যবসার জন্য উপযুক্ত জায়গা নির্ধারণ করতে হবে। আপনি কী ব্যবসা করতে যাচ্ছেন, ওই ব্যবসার জন্য আপনার আশে পাশের পরিবেশ পারফেক্ট কিনা। যেমন সব খাবারের দোকানের মধ্যে কেউ যদি চশমার দোকান নিয়ে বসে, তাহলে সে ব্যবসায় খুব একটা সুবিধে করতে পারবে না।

এরকম আপনি আপনার ব্যবসার জন্য উপযুক্ত জায়গা এবং উপযুক্ত পরিবেশ নির্ধারণ করুন। যেন আপনার কাস্টমার এবং আপনার কর্মকর্তা কর্মচারীরা কাজের জন্য উপযুক্ত পরিবেশ পায়।ব্যবসা শুরু করার সময় কোন সমস্যা বা কি ভাবে অগ্রসর হবে, সঠিক পরিকল্পনা করতে না পারলে আমাদের সাথে যোগাযোগ করতে পারেন। ৮১০০০১৩১৯১ নম্বর এ কল করতে পারেন। আপনি ইচ্ছে করলে এটার জন্য আপনার ব্যবসা সম্পর্কিত ব্যক্তিদের সাথে পরামর্শ করে নিতে পারেন। তথ্যসূত্র: ইন্টারনেট।

The post কম টাকা বাজেটে শুরু করতে পারবেন যে সব ব্যবসা appeared first on Print Kolkata.

Why bring your own business online?

1. Now more people are choosing to buy online than in the traditional market.
2. Customers can see and buy things online at 5 places.
3. The customer is maintaining social distance.
4. Before the customer buys something, knowing about it well, he can buy it with the review of another user.
5. Check all the necessary things online at home.

See online today Vegetables, Milk, Fish, Meat, Sweets, Dresses, Shoes, Laundry, Electronics, Repairing, Gifts, Medicine, Furniture, and all kinds of business products are Can. You can list on Google. As a result, your customers can search and connect with you online.

Benefits:

1. You will get customers from different places sitting in one place.
2. Your company’s brand value will also increase for staying online.
3. When you are asleep, your online business will continue.
4. You can do service or promotion according to the area.
5. If you supply according to the order, you can continue the business with less stock.

Bring your business online for free today available online. If everyone can, you can. You can also use some free tools to get your business online. You can contact us to learn more about this topic: 8100013191 (Call / WhatsApp)

আপনি কি কোনো ব্যবসা করছেন? আর এডভারটিসিমেন্ট মার্কেটিং করছেন না তবে ব্যাপারটা হলো অন্ধকারে কোনো মহিলাকে কেউ চোখ মারলো, আর কেউ বুঝতে পারলো না। আপনার ব্যবসা টাও তেমনভাবে করা হবে। তার জন্য আজ থেকেই সময়ের সঙ্গে তাল মিলিয়ে, নিজের ব্যবসা টাকেও অনলাইন নিয়ে আসুন। আজ যেকোনো ছোট ব্যবসাকেও অনলাইন আনা সম্ভব।

কেন অনলাইন আনবেন নিজের ব্যবসাকে ?

১। এখন ট্রাডিশনাল মার্কেট এর থেকে বেশি মানুষ অনলাইন কেনা কাটা পছন্দ করছে।

২। কাস্টমার অনলাইন এ ৫ জায়গায় জিনিস দেখে কিনতে পারছে।

৩। কাস্টমার সোশ্যাল ডিস্টেন্সিঙ মেইনটেইন করছে।

৪। কাস্টমার কোনো কিছু কেনার আগে, ভালো করে তার বিষয়ে জেনে, অন্য ইউসার এর রিভিউ নিয়ে কিনতে পারছে।

৫। বাড়িতে বসে সকল প্রয়োজনীয় জিনিস অনলাইন এ পেয়ে যাচ্চে।

আজ অনলাইন এ দেখুন সবজি, দুধ, মাছ, মাংস, মিষ্টি, ড্রেস, জুতো, লন্ড্রি, ইলেকট্রনিক্স, রিপেয়ারিং, গিফটস, মেডিসিন, ফার্নিচার, ও যতো রকম ব্যবসা হয় তার সব প্রোডাক্টই অনলাইন পাওয়া যাই। সবাই যদি করতে পারে আপনি ও করতে পারবেন । কিছু ফ্রি টুলস এর ব্যবহার করে আপনি নিজের ব্যবসাকেও অনলাইন নিয়ে যেতে পারেন। গুগল এ লিস্ট করতে পারেন। যার ফলে আপনার কাস্টমার ও অনলাইন সার্চ করে আপনার সাথে যুক্ত হতে পারে।

বেনিফিট :

১। আপনি একজায়গায় বসে বিভিন্ন জায়গার কাস্টমার পেয়ে যাবেন ।

২। আপনার কোম্পানির ব্র্যান্ড ভ্যালু ও বাড়বে অনলাইন থাকার জন্য।

৩। আপনি যখন ঘুমিয়ে থাকবেন তখন ও আপনার অনলাইন বিসনেসটা চলতে থাকবে।

৪। আপনি এরিয়া অনুযায়ী সার্ভিস বা প্রমোশন করতে পারবেন।

৫। আপনি যদি অর্ডার অনুযায়ী সাপ্লাই করেন, তবে কম স্টক এর সাথেও ব্যবসা চালিয়ে যেতে পারবেন।

আজই নিজের ব্যবসাকে ফ্রি তে অনলাইন নিয়ে আসুন। এই বিষয় আরো জানার জন্য আমাদের সাথে যোগাযোগ করতে পাবেন : ৮১০০০১৩১৯১ (কল / হোয়াটস্যাপ)

The post Go Digital your Business using free tools. appeared first on Print Kolkata.

গ্রামে কি ব্যবসা করা যায় তা নিয়ে আমাদের অনেকের মনেই রয়েছে একটি প্রশ্ন। এমনকি অনেকে আবার এটাও হয়ত খুজছেন টাকা ছাড়া ব্যবসা করা যায় কিনা! সেটা নিয়ে না হয় অন্যদিন আলোচনা করব। আপনি চাইলে গ্রামে বসে ছোট ব্যবসায়, মাঝারি ব্যবসা থেকে শুরু করে বড় ব্যবসায়ও করতে পারেন।

আপনি মাত্র ১০ হাজার টাকায় ব্যবসা করতে পারেন গ্রামে বসে। আপনি পুজি যদি বেশি হয় তাহলে ১ লাখ টাকায় ব্যবসা শ্ররু করতে পারেন। বর্তমানে সবচেয়ে লাভজনক ব্যবসা যে গুলো রয়েছে তা যদি আপনি জানতে পাররেন তাহলে আপনার জন্য অনেক সহজ হবে সিদ্ধান্ত নিতে।

কেননা সবার সব ব্যবসায় পছন্দ নয় আবার গ্রামে বসে সব ব্যবসায় করাও যায় না। তাই এমন কিছু লাভজনক ব্যবসার ধারণা নিয়ে কথা বলব যা গ্রামে বসে আপনি সহজেই করতে পারবেন। আজ আমি আপনাদের সাথে শেয়ার করব লাভজনক ব্যবসা আইডিয়া যা আপনি গ্রামে থেকে করতে পারবেনঃ

মাছ চাষের সাথে হাস-মুরগি পালন: আপনি হয়ত এই ব্যবসায়ের আইডিয়াটা শুনেছেন কিন্তু আমি খুব কম মানুষকে দেখেছি যারা গ্রামে মাছ চাষের সাথে হাস-মুরগি পালন করেন। যারা মাছ চাষ করছেন শুধু মাছ চাষই করছেন। কিন্তু আপনি যদি একটু পরিশ্রম করে বাঁশ দিয়ে মাচা তৈরী করে সেখানে হাস-মুরগি পালন করেন তাহলে আপনি একই জায়গায় দুটি ব্যবসা করতে পারবেন। তাতে লাভ যেমন দ্বিগুন হবে পাশাপাশি মাছের খাবার পেয়ে যাবেন হাস-মরগি থেকে।

গ্রামে স্টেশনারি/ লাইব্রেরি: গ্রামে স্টেশনারি লাইব্রেরিগ্রামে স্টেশনারি বা লাইব্ররি এখনো খুব কম দেখা যায়। আর থাকলেও সেখানে চাহিদা মত সবকিছু পাওয়া যায় না। আপনাকে হয়ত অনেক দূরের ছোট শহরে যেতে হয় আপনার প্রয়োজনীয় স্টেশনারি জিনিস কেনার জন্য বা বই-খাতা কেনার জন্য।

একটি গ্রামে অন্তত একটি ভাল স্টেশনারি/ লাইব্রেরি দেয়া যেতে পারে। এখন প্রতিটি গ্রামেই রয়েছে কিন্ডার গার্টেন, প্রাইমারী স্কুল, মাদ্রাসা এবং অনেক গ্রামেই উচ্চ-মাধ্যমিক স্কুল রয়েছে। আপনার গ্রামে একটি ভাল মানের স্টেশনারি/ লাইব্রেরি থাকা মানে আশাপাশের গ্রাম থেকেও আপনি ক্রেতা পাবেন।

উপহার সামগ্রীর দোকান: উপহার সামগ্রীর দোকানে যা পাওয়া যায় তা শুধু মানুষ কাউকে উপহার দেওয়ার জন্য ক্রয় করে না, নিজের ঘরে সুন্দর করে সাজিয়ে রাখার জন্যও ক্রয় করে। এই দোকানে আপনি প্রিন্টেড মোবাইল কাভার, ফটো দিয়ে ঘড়ি, কফি মগ প্রিন্টিং, কাস্টোমাইজেড টি-শার্ট ও বিভিন্ন পার্সোনালাইজড গিফট সেল করতে পারবেন। মানুষ সৌন্দর্য্য প্রিয়। আর এই আধুনিক যুগে গ্রামের মানুষও এখন অনেক আধুনিক এবং নিত্য নতুন সুন্দর জিনিস খুজে বেড়ান।

গ্রামে পোলট্রি খামার এর ব্যবসা: আপনি হয়ত চিন্তা করছেন গ্রামে পোলট্রি খামারের ব্যবসা এ আর নতুন কি। নতুন কিছু না কিন্তু আপনার গ্রামে কি একটি পোলট্রি খামার রয়েছে? পাশের বাজারে হয়ত রয়েছে। তবে একটি গ্রামে একটি পোলট্রি খামার সুন্দর করেই চলতে পারে।

দেখা যায় গ্রামের মানুষ এখন মাছের চেয়ে পোলট্রি মোরগ বেশি খায়। এবং সারা বছর পাওয়া যায়। তাই পাশের বাজারে একটি পোলট্রি খামার থাকলেও নিজের গ্রামে একটি পোলট্রি খামার এর ব্যবসা আপনি দিতে পারেন। আশাকরি লাভ নিয়ে আপনার চিন্তা করতে হবে না।

বিউটি পার্লার: আপনি যদি সৌখিন হন এবং গ্রামে একটি স্মার্ট ব্যবসা করতে চান তাহলে বিউটি পার্লার হতে পারে আপনার প্রথম পছন্দ। আমি দেখেছি গ্রামের বিয়েতে মেয়েরা অনেক দূর থেকে বিউটি পার্লারের কর্মী বাড়িতে এনে নিজেদের সৌন্দর্যের কাজ করে থাকে। সেক্ষেত্রে যিনি সাজিয়ে দিতে আসেন উনার আসা যাওয়ার ভাড়া পর্যন্ত দিয়ে দেয়া হয়। এবং উনার কাজের পারিশ্রমিক তো রয়েছেই।

একটু চিন্তা করুন আপনি যদি কয়েকটি গ্রাম টার্গেট করে আপনার গ্রামে একটি বিউটি পার্লার দিতে পারেন তাহলে কেমন হয়। সেবা এবং মান ঠিক রাখতে পারলে অল্পসময়ে আপনার ব্যবসা এর সুনাম ছড়িয়ে পড়বে সব দিকে।

মোবাইল রিচার্জ এর দোকান : রিচার্জ এর ব্যবসা শহরে আপনি কয়েকটি দোকান পরপরই দোকান দেখতে পারবেন। কিন্তু অনেক গ্রাম রয়েছে যেখানে একটিও এমন দোকান নেই। আপনার গ্রামে যদি না থাকে তাহলে আজই শুরু করুন লাভ কেমন আপনি প্রতিদিনই বুঝতে পারবেন। একজন মানুষ ২-৩টা সিম ব্যবহার করে থাকে আজকাল। এর সাথে আপনি অতি দরকারী মোবাইল এক্সেসোরিস রাখতে পারেন। যেমনঃ মোবাইল এর কাভার, চার্জার, ব্যাটারি, হেডফোন ইত্যাদি।

গ্রামে কৃষি পণ্যের পাইকারী-খুচরা ব্যবসা: গ্রামে সবচেয়ে সহজে আপনি যে জিনিস পাবেন তা হলে কৃষি পণ্য। এই কৃষি পণ্য নিজে ফসলের মাঠ থেকে যদি কিনে নিতে পারেন পাইকারী দরে তাহলে আপনার নিকটস্ত মফস্বল শহরে ভাল দামে তা পাইকারী বিক্রয় করতে পারবেন। আর যদি একটু ভাল লাগবে বিক্রয় করতে চান তাহলে খুচরা বিক্রয় করতে পারেন। আপনার এলাকায় কোন না কোন দরকারী পণ্য রয়েছে যা ভাল উৎপাদন হয়। এমন কিছু পণ্যের তালিকা তৈরী করে শুরু করে দিন গ্রামে বসে সবচেয়ে সহজ ব্যবসা।

গ্রামে চা-পাতা এর ব্যবসা: একটা বিষয় খেয়াল করবেন গ্রামের প্রতিটা চা-স্টলে মানুষের সমাগম থাকে সবসময়। এবং দোকানি সবচেয়ে বেশি চা বিক্রয় করে থাকে। যারা দোকানে বসে অন্তত এক কাপ চা পান করে থাকে। আমি বলছি না আপনি চায়ের দোকান দেন। আমি বলছি ঐ সকল চায়ের দোকানে আপনি চা-পাতা বিক্রয় করবেন।

আপনি চা-পাতার প্যাকেট পাইকারী দামে কিনে যদি চা দোকানির কাছে গড়ে ১০টাকা কমেও দিতে পারেন অন্যদের চেয়ে উনারা তা কিনে নেবে সহজে। আপনি যদি এমন ২৫ দোকান খুজে বের করেন আশেপাশের কয়েকটা গ্রাম মিলে এবং প্রতি প্যাকেটে ২০টাকা লাভ করেন তাহলে প্রতিদিন হয় ৫০০ টাকা এবং মাসে ১৫০০০ টাকা আয়।

মোবাইল মেরামত এর ব্যবসা: আগেও বলেছি যে এখন জন প্রতি অন্তত একটা মোবাইল মানুষ ব্যবহার করে। আর যন্ত্র নষ্ট হবে এটাই স্বাভাবিক। হলে আমাদের কে টাউনে যেতে হয় মেরামত করানোর জন্য। আপনি চিন্তাও করতে পারবেন না এখানে কত কাজ রয়েছে। আপনি যদি একটা দোকান দিয়ে বসেন আশাকরি কাজ করে শেষ করতে পারবেন না। এবং লসের কোন সম্ভাবনাই নেই। কেননা এই ব্যবসা আপনি আপনার ঘরে বসেই করতে পারবেন।

গ্রামে ফার্মেসী ব্যবসা: ফার্মেসী ব্যবসাগ্রামে ফার্মেসী প্রায় প্রতি গ্রামেই রয়েছে। কিন্তু এখনো অনেক গ্রামে আছে যেখানে একটি ভাল ফার্মেসী নেই যেখানে প্রয়োজনীর সকল প্রকারের ঔষধ পাওয়া যাবে। ফার্মেসীর পাশাপাশি আপনি যদি একজন এম বি বি এস ডাঃ এর সাথে কন্টাক্ট করতে পারেন প্রতি সপ্তাহের জন্য তাহলে সেটা অনেক ভাল হবে। অথবা নিজে বেসিক চিকিৎসার একটি কোর্স করে নিতে পারেন। ব্যবসায়ে সফল হওয়ার কৌশল জানা থাকলে আপনি এই ব্যবসা করে অনেক সফল হতে পারবেন।

ভাল মানের মুদির দোকান: মুদির দোকান গ্রামে দেখা গেলেও এই আছে তো ঐ নেই। দরকারী অনেক জিনিসই পাওয়া যায় না। তাই একটি ভাল মানের মুদির দোকান প্রতি গ্রামেই চলবে। এটি এমন একটি ব্যবসা যা সবার কাছে পরিচিত এবং সবচেয়ে দরকারী।

কাপড় সেলাইয়ের কাজ: অনেক পুরোনো একটি ব্যবসা হল কাপড় সেলাইয়ের কাজ। অনেকেই এই কাজ পারেন বা জানেন কিন্তু যুগের সাথে তাল মিলিয়ে ভাল কাজ কম মানুষই পারেন। আপনি যদি একটি সুন্দর নতুন ডিজাইনের কাপড় সেলাই করতে পারেন তাহলে আপনার জন্য এই ব্যবসা হবে উত্তম। এখন মানুষ সারা বছর নতুন কাপড় বানায়। তাই আপনার সুনাম থাকলে যে আপনি সুন্দর নতুন ডিজাইনের কাপড় সেলাই করতে পারেন তাহলে সবাই আপনার কাছেই আসবে।

আপনি যদি নিজে একটু সময় নিয়ে চিন্তা করেন গ্রামে কি ব্যবসা করা যায় তাহলে আশাকরি অনেক সুন্দর আইডিয়া আপনার মাথায় আসবে। আমি একটু চেষ্টা করলাম আপনাদের সাথে কিছু আইডিয়া শেয়ার করার জন্য। আপনাদের যদি কোন উপকারে আসে তাহলে আমার লেখা সার্থক। ভাল থাকবেন সবসময়। তথ্যসূত্র” বিডি মোটিভেটর।

The post গ্রামে থেকেও করতে পারবেন এমন কিছু লাভজনক ব্যবসা appeared first on Print Kolkata.

সফল হওয়ার জন্য দীর্ঘ পথ অতিক্রম করা: আপনি যদি সাফল্য পেতে চান তাহলে আপনাকে দীর্ঘ পথ হাঁটতে হবে এবং আপনার অধিক চেষ্টার বিনিময়েই আপনি সাফল্যকে আকড়ে ধরতে পারবেন। আপনি কঠোর পরিশ্রমের বিনিময়ে ও আপনার প্রতিভার জোরেই একজন সফল ব্যক্তিত্ব হয়ে উঠতে পারবেন।

তাই আপনাকে সবসময় আপনার চিন্তা ধারা সৃজনশীল রাখতে হবে এবং আপনি যাতে সহজেই ব্যবসায় সফলতা আনতে পারেন সেই উপায় সমূহ বের করতে হবে। তাছাড়া সময়ের সাথে সাথে আপনার সৃজনশীল ধারণা গুলোর উন্নয়ন করতে হবে। এখন প্রশ্ন হচ্ছে আপনি কি করে সাফল্যময় ব্যক্তিত্ব হয়ে উঠবেন?

নিচে কয়েকটি সূত্র দেওয়া হলো যাতে আপনি সহজেই আপনার ব্যবসা চালাতে পারেন এবং সুন্দরভাবে তা গড়ে তুলতে পারেন। আপনাকে সাফল্যের জন্য ৫ বছরের পরিকল্পনা করতে হবে। সাফল্যের জন্য আপনাকেই আপনার ব্যবসার নিয়ন্ত্রক হতে হবে।

কঠিন পরিস্থিতিতে উদ্বিগ্ন হলে চলবে না। আপনার কৃতিত্বকে উদযাপন করতে শিখুন। আপনার ব্যর্থতা গুলো ভুলে যান। নিজের নেটওয়ার্ককে আরও উন্নত করুন। সর্বদা সততার সাথে ব্যবসা পরিচালনা করা। নতুন নতুন সুবিধা গুলোর সাথে নিজেকে পরিচিতি করুন। নিজের শারীরিক পরিস্থিতি ধরে রাখুন। সর্বদা নতুন কিছু শিখার পরিকল্পনা করুন।

সফল হওয়ার বিকল্প পথ খোঁজা: আপনি আপনা ব্যবসায় বা চাকরিতে ব্যর্থ হয়েছেন, এটা কোন ব্যাপারই না। কিন্তু আপনি যদি নতুন করে ব্যবসায় সফল হতে চনে তাহলে আপনাকে পেছনের প্রতিক্রিয়া গুলো ভুলে এগিয়ে যেতে হবে। মনে করুন আপনি দীর্ঘ সময় ধরে একটি সফল বই ব্যবসা চলাচ্ছেন কিন্তু বর্তমানে এতে কোন আয়ই হচ্ছে না। তাই বলে কি আপনি পিছিয়ে যাবেন, মোটেও না।

আপনি কাজের মাধ্যমে আপনার ব্যবসাটিকে ঘুরে দাঁড় করাতে পারেন। আর তার উৎস গুলো আপনাকে সঠিকভাবে খোঁজ করতে হবে। আর এই ভাবেই আপরি আপনার ব্যবসায পুনরায় সাফল্য ফিরে পেতে পারেন। তাছাড়া আপনার যদি সঠিক মনোভাব থাকে তবে আপনি সবসময় বিকল্প পথ গুলো অনুসন্ধান করতে থাকুন। আপনি আপনার ব্যবসায় লাভের জন্য সঠিক পরিকল্পনা গুলো অনুসরণ করতে পারেন।

ঝুঁকি ব্যতিত সাফল্য অসম্ভব: আপনি যদি সত্যিই এগিয়ে যেতে চান তাহলে আপনাকে অবশ্যই ঝুঁকির সম্মুখীন হতে হবে। ঝুঁকি ব্যতিত এই পর্যন্ত বিশের^ কোন ব্যবসাই সাফল্য অর্জন করতে পারে নাই। তবে তার মানে এই না যে আপনি ভয়ে পিছিয়ে যাবেন। আপনি আপনার ব্যবসায় সাবধানতা অবলম্বন করে ঝুঁকি গুলো এড়াতে পারবেন। এটা মনে রাখবেন ঝুঁকি ব্যতিত সাফল্য একেবারেই অনিশ্চিত। তাই সবসময় নিজেকে প্রস্তুত রাখতে হবে।

আপনাকে কতটুকু ঝুঁকি নিতে হবে এবং আপনি কতটুকু এগিয়ে যাবেন এটা কোন মূখ্য প্রশ্ন না। আপনি যখন ব্যবসা শুরু করবেন তখন থেকেই ঝুঁকি আপনার সাথে সাথেই থাকবে। আর এতে যে ব্যর্থতা আসবে না তেমন নয়। তাই বলে পিছিয়ে যাওয়ার কথা মাথায় আনবেন না। আপনাকে নিজের উপর আত্মবিশ্বাস রেখেই ঝুঁকি গুলোর মুখোমুখি হয়ে ব্যবসায় সাফল্য অর্জন করতে হবে। তথ্যসূত্র: বাংলাপ্রেইনার।

The post ব্যবসায় সফল হতে নিজেকে ব্যবসার কন্ট্রোলার হতে হবে appeared first on Print Kolkata.

বন্ধুরা তুমি কি প্রফেশন নিয়ে চিন্তিত ? আমরা সবাই আমাদের জীবন সুন্দর করে তুলতে চাই। প্রত্যেকের জীবনে এমন একটা সময় আসে যখন আমাদের প্রফেশন নির্বাচন করতে হয় তখন আমরা সাধারণত সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে পারি না। ব্যবসা করবো না জব করবো? ব্যবসা করলেও কোন ব্যবসা করবো? আর জব করলে কোন জব করবো আর কোন পসিশন এ করবো ? তখন আমরা সামনে যা পাই সেটাকেই প্রফেশন ভেবে কাজ শুরু করে দেই। তবে কিছু ইয়ার্স কাটাতেই আমাদের মনে হতে থাকে যে এই বিসনেস বা জব থেকে আমরা হয়তো থাকা, খাওয়া ও ক্লোথ এই প্রয়োজন মেটাতে পারি। অনেক সময় সেটাও পারি না। থাকা, খাওয়া ছাড়া ও লাইফ এ নিজের অনেক ড্রিম থাকে। সেটার জন্য কিছুই করতে পারি না। তখন আমরা আবার নতুন প্রফেশন এর খোঁজ শুরু করে দেই।

ফ্রেন্ডস এই একই ভুল আমিও করেছিলাম কিছু ইয়ার্স আগে। আমিও আমার জীবনের অনেক মূল্যবান সময় নষ্ট করে ফেলেছিলাম। তার কারণ আমাদের ট্রাডিশনাল এডুকেশন আমাদের শুধু ফ্যাক্ট, ফিগার, ইনফরমেশন, ইন্সিডেন্ট এই সব শেখায়। যেটা আমাদের প্রফেশনাল ক্যারিয়ার এর জন্য যথেষ্ট না। তাই বিশেষ কিছু শিক্ষার দরকার। যার ফলে আমরা সঠিক ডিসিশন নিতে শিখবো। আর সেই ডিসিশন তোমায় তোমার সমস্ত ড্রিম পূণ করতে হেল্প করবে। তুমি সেই সব কিছু পেয়ে যাবে যা তুমি চাইছিলে। তোমার প্রফেশন এমন হাওয়া উচিত যেন ৩-৫ ইয়ার্স কাজ করার পর তোমায় আর পিছন ফিরে তাকাতে না হয়। নতুন প্রফেশন খোঁজার প্রয়োজন না হয়।

তুমি ও যদি নিজের সঠিক প্রফেশন এর ডিসিশন নিতে না পারো, তাহলে আমার হাউ টু ফাইন্ড মাই প্রফেশন কোর্স জয়েন্ট করলে, নিজের ড্রিম ক্যারিয়ার তৈরী করতে পারবে। কোর্স এর জন্য নিচের লিংক এ ক্লিক কারো।

The post How to Find my Profession appeared first on Print Kolkata.

Sublimation definition: Sublimation is a chemical process where a solid turns into a gas without going through a liquid stage.Sublimation printing, also known as dye sublimation printing, is a popular printing method for transferring images onto suitable materials. Typical printing methods involve a step with water, where the solid turns to water before a gaseous state. Sublimation printing does not involve the liquid step but goes right from solid to gas due to a chemical reaction (like dry ice).

The post Business Idea appeared first on Print Kolkata.